তাপস রায়
দক্ষিণেশ্বর-গড়িয়া মেট্রো রুটের প্রান্তিক স্টেশন কবি সুভাষ। আর সেখান থেকেই হাঁটাপথ পাটুলির এস ২৭ নম্বরের বাড়িটি। যার আরেক নাম ‘মনি কুটির’। সেই অর্থে এটি বিশেষ কোন স্থান বা বিশেষ কারুর বাড়ি না হলেও, গত ৩রা জুন এই ঠিকানাটাই বাতলে দিতে একটুও দেরি করলেন না স্থানীয় পথচলতি মানুষ থেকে টোটো চালক, কেউই। আসলে এই দিন বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৫ তম তিরোধান দিবসের উদযাপনে সকাল থেকেই ভক্তের ঢল নামে শহরের দক্ষিণপ্রান্তের এই বাড়িটিতে। পুজো, ভোগ, আরতির পাশাপাশি অসহায় মানুষের মধ্যে দানের মধ্যে দিয়ে মনি কুটির যেন বদলে যায় এক প্রাচীন তীর্থক্ষেত্রে। তবে আনন্দের এই ছবি রচনা করা সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র কণা সাহা, তপন চক্রবর্তী, দেবাশীষ পাল, দেবাশীষ ভৌমিক, রানা বোস, কৌশিক সাহা, কালাচাঁদ কর্মকার, ডাঃ আশীষ সরকার,মিতালী বোস,লিলি রায় চৌধুরী,মালা চন্দ্র,দেবযানী চ্যাটার্জী,দিলীপ কুন্ডু , শিখা মিত্র,সৌরদীপ কর্মকার এই পুজোর পুরোহিত তরুণ ভট্টাচার্য,মন্দিরা ভৌমিক, এস.দত্ত,তপন চক্রবর্তী,মধুমিতা তা,তাপস দত্ত,অশোক পাল,পার্বতী পাল,তুলিকা মজুমদার,অদিতি কর্মকার, অনিমা কর্মকার,বিমান চৌধুরী,সুপর্ণা মাইতির মত বেশ কিছু মানুষের ঐকান্তিক সহযোগিতায়। এমনটাই জানালেন লোকনাথ ব্রহ্মচারী মন্দির (মনি কুটির) ও গোপাল কর্মকার মেমোরিয়াল সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি-র প্রধান অধিকর্তা অমল কর্মকার। অনুষ্ঠান উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সৌগত কর্মকার।
